iBet uBet web content aggregator. Adding the entire web to your favor.
iBet uBet web content aggregator. Adding the entire web to your favor.



Link to original content: http://bn.wikipedia.org/wiki/দ্য_টাইমস
দ্য টাইমস - উইকিপিডিয়া বিষয়বস্তুতে চলুন

দ্য টাইমস

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
দ্য টাইমস
২৫ অগাস্ট ২০১০ তারিখে প্রকাশিত দ্য টাইমসের প্রথম পাতা
ধরনদৈনিক পত্রিকা
ফরম্যাটকমপ্যাক্ট পত্রিকা (সোমবার–শনিবার)
ব্রডশিট পত্রিকা (সানডে)
মালিকনিউজ কর্পোরেশন
সম্পাদকজেমস হার্ডিং
প্রতিষ্ঠাকাল১ জানুয়ারি ১৭৮৫
রাজনৈতিক মতাদর্শঙ্কনজার্ভেটিভ পার্টি
সদর দপ্তরওয়াপিং, লন্ডন, যুক্তরাজ্য
প্রচলন৫০২,৪৩৬ (মার্চ ২০১০)[]
আইএসএসএন০১৪০-০৪৬০
ওয়েবসাইটwww.thetimes.co.uk

দ্য টাইমস (ইংরেজিতে: The Times) যুক্তরাজ্যের একটি দৈনিক। ১৭৮৫ সালে পত্রিকাটি যুক্তরাজ্যে প্রথম প্রকাশিত হয়। সেসময় এটি দ্য ডেইলি ইউনিভার্সাল রেজিস্টার নামে পরিচিত ছিল। দ্য টাইমস এবং দ্য সানডে টাইমস উভয়ই টাইমস নিউজপেপারস লিমিটেড কর্তৃক প্রকাশিত হয়। টাইমস নিউজপেপারস লিমিটেড নিউজ ইন্টারন্যাশনালের একটি অঙ্গপ্রতিষ্ঠান। নিউজ ইন্টারন্যাশনালের স্বত্বাধিকারী প্রতিষ্ঠান হল নিউজ কর্পোরেশন গ্রুপ। ঐতিহ্যগতভাবে পত্রিকাটি কনজার্ভেটিভ পার্টির সমর্থক। তবে ২০০১ ও ২০০৫ সালের সাধারণ নির্বাচনে এটি লেবার পার্টি সমর্হতন করেছিল।[] একটি গবেষণা জরিপে দেখা গেছে যে, দ্য টাইমস এর ৪০% পাঠক কনজার্ভেটিভ পার্টিস সমর্থক, ২৯% পাঠক লিবারেল ডেমোক্রেটস-এর সমর্থক এবং ২৬% লেবার পার্টিস সমর্থক।[]

দ্য টাইমস “টাইমস” নামের মূল সংবাদপত্র। অন্যান্য পত্রিকা যেমন- দ্য নিউ ইয়র্ক টাইমস, দ্য লস অ্যাঞ্জেলেস টাইমস, দ্য ডেইলি টাইমস, দ্য টাইমস অফ ইন্ডিয়া, দ্য স্ট্রেইট টাইমস, দ্য টাইমস অফ মালটা, এবং দ্য আইরিশ টাইমস এই পত্রিকা হতেই “টাইমস” শব্দটি গ্রহণ করেছে। উত্তর আমেরিকায় দ্য টাইমস “লন্ডন টাইমস” বা “দ্য টাইমস অফ লন্ডন” নামেও পরিচিত।[][] দ্য টাইমস পত্রিকার মাধ্যমেই বিশ্বব্যাপী টাইমস রোমান ফন্টের প্রচলন শুরু হয়।

২১৯ বছর ধরে দ্য টাইমস ব্রডশিট আকারে প্রকাশিত হত। তরুণ পাঠকদের আকর্ষণ এবং গণপরিবহনে সুবিধাজনকভাবে পড়ার জন্য ২০০৪ সাল থেকে পত্রিকাটি ট্যাবলয়েড আকারে প্রকাশিত হয়ে আসছে। দ্য টাইমসের মার্কিন সংস্করণ ২০০৬ এর ৬ জুন হতে প্রকাশিত হচ্ছে।[]

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]
  1. Tryhorn, Chris (৯ মে ২০০৮)। "April ABCs: Financial Times Dips for Second Month"The Guardian। সংগ্রহের তারিখ ২৪ মে ২০০৮ 
  2. Ben Hall; Tim Burt; Fiona Symon। "UK Election - Election 2005: What the papers said"Financial Times। ২০০৬-০৬-১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১০-০৯-২৮  অজানা প্যারামিটার |archive date= উপেক্ষা করা হয়েছে (|archive-date= ব্যবহারের পরামর্শ দেয়া হচ্ছে) (সাহায্য); অজানা প্যারামিটার |archive URL= উপেক্ষা করা হয়েছে (|archive-url= ব্যবহারের পরামর্শ দেয়া হচ্ছে) (সাহায্য); একের অধিক |কর্ম= এবং |সংবাদপত্র= উল্লেখ করা হয়েছে (সাহায্য)
  3. "MORI survey of newspaper readers"। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০৭-১৮ [স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
  4. Eric Pfanner (২৭ মে ২০০৬)। "Times of London to Print Daily U.S. Edition"The New York Times। সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-১১-০৪ 
  5. Jeffrey Meyers (২৬ মে ২০০০)। "Fighting, fornication and fiction"Times Higher EducationNews Corporation 

বহিসংযোগ

[সম্পাদনা]